মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট বিস্তারিত

 প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন ।  কিন্তু সেটার সঠিক সমাধান পাচ্ছেন না । তাহলে আজকের এ আর্টিকেলটি আপনার জন্য । এছাড়া এ আর্টিকেলে ওজন কমাতে টক দই ও কালোজিরার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । উক্ত জানতে আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন । 


অতিরিক্ত ওজন একটি বড় সমস্যার কারণ । তাই এই সমস্যার সমাধান দিতেই এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে । 

ভুমিকা

মানুষের ওজন এমন একটি জিনিসে চাইলেই সবাই ওজন বৃদ্ধি করতে পারে না । তবে যাদের অতিরিক্ত ওজন তারা চাইলেই কিন্তু অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারেন । আপনারা যারা এই অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে সমস্যায় ভুগছেন । তারা এই আর্টিকেলটি থেকে ওজন কমানোর টিপস অবলম্বন করে চললে নিশ্চয়ই ওজন কমাতে পারবেন । 


অতিরিক্ত জন এবং মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে  এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন কমানোর টিপস গুলো কি কি ? 

মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট

মহিলাদের ওজন কমানোর জন্য কয়েকটি বিষয় নিয়ে ডায়েট চার্ট তৈরি করা হয়েছে । ডায়েট চার্ট অনুযায়ী যদি কাজ করা যায় তাহলে অবশ্যই এর ফলাফল পাবেন । আপনি যদি অতিরিক্ত ওজনের   অধিকারি হয়ে থাকেন তবে এই উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন । আপনি যদি এই ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট মেনে চলেন তাহলে আপনি আপনার পর্যাপ্ত ওজন কমাতে পারবেন । 

ওজন কমানোর জন্য এখানে একটি ডায়েট চার্ট করা হয়েছে । ডায়েট চারটিতে একদিনের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে । একদিনে কখন কিভাবে খাবার খাবেন , কখন কোন নিয়ম মেনে চলবেন সে বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে । ওজন কমাতে মেয়েদের একদিনের ডায়েট চার্ট টি হলো ঃ 

সকাল ৮  টার সময়

এই সকাল ৮ঃ০০ টার সময় যেসব খাবার গুলো খাবেন সেগুলো হল, 

  • সকালে একটি সেদ্ধ ডিম খাবেন ।  প্রতিটি সেদ্ধ ডিমে  রয়েছে ৫২ গ্রাম ক্যালোরি । এই ৫২ গ্রাম ক্যালোরি ওজন কমাতে সাহায্য করে । 
  • সকালে একটি জাম্বুরা খাবেন জুস করে অথবা এমনি  । এই জাম্বুরা খাওয়ার কারনে আপনি পাবেন ৯৬ গ্রাম ক্যালোরি । 
  • সকালে খাবার হিসেবে রুটি খাবেন । একটি রুতিতে রয়েছে প্রায় ২১০ গ্রাম ক্যালোরি । 
  • এবং ভেজিটেবোল সুপ খাওয়ার চেষ্টা করবেন । 
সকাল ১১ টার নিয়ম 

সকাল ১১ টার সময় হাল্কা পরিমানে কিছু খাওয়ার চেষ্টা করবেন । সামান্য পরিমানে খাবেন, যেমন এক কাপ চা খাবেন  তবে চিনি ছাড়া । এবং তার সাথে বিস্কিট, ও আপেল খেয়ে নিতে  পারেন । এক কথাই  মনে রাখবেন হালকা করে কিছু নাস্তা করার । 

দুপুর ২ টার নিয়ম 

  • দুপুরে ভাত খাবেন এক প্লেট এবং তার সাথে পুষ্টিকর শাক সবজি খাবেন । কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না । অথবা চাইলে রুটি খেতে পারেন । 
  • প্রতিদিন খাওয়ার সময়  খাবারের সাথে  সবজি রাখবেন । কারন এক বাটি  সবজিতে রয়েছে  প্রায় ৮৫ গ্রাম ক্যালোরি । 
  • এবং তার  সাথে খাবেন এক  কাপ ডাল । 
বিকালে ৫ টার সময়

বিকালে হালকা পরিমানে নাস্তা করার চেষ্টা করবেন যেমন , এক কাপ চা এবং তার সাথে ১ টা বা ২ টা বিস্কিট ।  

সন্ধ্যা ৭ টার সময় 
 
সন্ধ্যা ৭ টার সময় যেঁগুলো খাবেন সেগুলো হল ডাবের পানি এবং তার সাথে কিছু পরিমান বাদাম । 

রাত ৮ টার সময় 

রাত ৮ টার সময় ভাত খাবেন অথবা রুটি খাবেন । এক প্লেট ভাতের মধ্যে রয়েছে ২১৬ গ্রাম ক্যালোরি । এবং২ টি রুটিতে আছে ২১০ গ্রাম ক্যালোরি । সালাদ  এবং সবজি ১৫০ গ্রাম ক্যালোরি । 

এই হলো একদিনের ডায়েট  চার্ট । মতামতি ১৫০০ গ্রাম ক্যালোরির এই ডায়েট চার্ট টি  যদি মেয়েরা নিয়মিত মেনে চলতে পারেন তবে অবশ্যয় অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারবেন । তবে শুধু খেয়ে গেলেই হবে না সাথে কিছুক্ষন বেয়াম্ বা হাঁটাহাঁটি করতে হবে । নিয়মিত এই নিয়মটি মেনে চললে  দেখবেন যে  ১ মাসে ৫ কেজি ওজন কমাতে পারবেন । 

 ওজন কমাতে টক দই ও কালোজিরা


অতিরিক্ত ওজনের কারণে মানুষ অস্থিরতা বোধ করে । বিশেষ করে এটা মেয়েদের পক্ষে বেশি সমস্যার কারণ । এর কারণ হলো মেয়েরা বাসায় বেশিরভাগ সময় কাজে কামে ব্যস্ত থাকে । তাদের সব সময় এটা থেকে ওটা কাজ করা লাগে এবং দৌড়াদৌড়ি করতে হয় । কিন্তু অতিরিক্ত ওজনের কারণে সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না । 

শুধু বাড়িতেই নয় যেকোনো জায়গায় অতিরিক্ত ওজনের কারণে চলাফেরা করা অসন্তুষ্ট পড়ে । মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কিন বিশেষজ্ঞরা একটি গবেষণা করে জানতে পারেন যে টক দই এবং তার সাথে কালোজিরা  একত্রে মিশ্রণ  করে খেলে শরীরের মেদ কমানো সম্ভব । অতিরিক্ত ওজন কমাতে ও কালোজিরা খুব উপকারি একটি উপাদান । 

শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলতে কালোজিরা এবং টক দই বিশেষ ভূমিকা পালন করে । মার্কিন গবেষকরা গবেষণা করে জানান যে এই টক দই এবং কালোজিরার মিশ্রণ যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে এক মাসে ৫ কেজি ওজন কমানো সম্ভব । একটি মার্কিন গবেষণা দেখা গেছে যে সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ৪৪০ জন মানুষের ওপর এটার প্রভাব পাওয়া গেছে । 

তাই যাদের অতিরিক্ত ওজন এবং শরীরে অতিরিক্ত মেদ । তারা এই উপায়টি অবলম্বন করতে পারেন । এ অতিরিক্ত ওজনের কারণে অসস্থি  সাথে সাথে শরীরের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় । তাই সুস্থ এবং সুন্দর বডি ফিটনেস রাখতে টক দই এবং কালোজিরা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান । অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলে এই নিয়মটি মেনে চলুন । 

ওজন কমাতে শসার উপকারিতা

শরীরের জন্য শসার অনেক উপকার রয়েছে । শরীর শীতল রাখতে এবং শরীর ঠান্ডা রাখতে শসা একটি বেশ কার্যকর উপাদান । এই শশা শুধু যে শরীরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয় তা কিন্তু নয় । অনেক সময় ত্বকের যত্ন এর ব্যবহার করা হয় । শসার ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রেই করা হয়ে থাকে যা হয়তো সকলের অজানা থাকতে পারে । 

শরীরের অতিরিক্ত ওজন এবং মেদ কমাতে শশা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । এ শশা একটি ক্যালরিযুক্ত খাবার । এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে এবং এতে শূন্যমাত্রায় চর্বি থাকে । তাই এই শসা খাওয়ার কারণে শরীরের ওজন এবং চর্বি বৃদ্ধি পাওয়ার পরিবর্তে শরীরের চর্বি কমতে থাকে । সেজন্য একটি ডায়েট চার্ট এর অন্তর্ভুক্ত খাবার । 

এ শসা খাওয়ার কারণে দেহের কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো কঠিন রোগ এবং পেটের যে কোন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে । শসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার এবং জল যার শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে । শরীরের ডিটক্সি ফাই করার জন্য শসা বেশ উপকারী একটি উপাদান । 

এক কথায় বলা যায় যে অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য সবসময় একটু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । তাই এই শশাকে নির্দ্বিধায় ডায়েট চারটে রাখা যেতে পারে । নিয়মিত শসা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে আমাদের । এবং অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য মোকাবেলা করতে হবে ।

আরও পড়ুন  ঃ হার্টের জন্য রসুনের উপকারিতা - হার্ট ভালো আছে বুঝার উপায়

ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

অনেক মানুষ মনে করে যে অতিরিক্ত খেলে বোধ হয় শরীর মোটা হয়ে যায় এবং ওজন বৃদ্ধি পায় । আবার অনেকে মনে করেন যে কম খেলে বোধ হয় শরীরের ওজন কমানো যায় এবং মোটা শরীর পাতলা করা যায় । কিন্তু আসলে কথাটি মোটেও সঠিক নয় । কারণ শরীরে যখন অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পায় তখন শরীরের চর্বি জমাট বাঁধে । 

আর জমাট বাধা চর্বি খাবার কম খাওয়ার কারনে কমে না । এই চর্বি কমানোর বেস কয়েকটি উপায় রয়েছে । তার মধ্যে এখানে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা  করা হয়েছে তা হলো কিভাবে বেয়াম না করেও ওজন কমানো যায় । ব্যায়াম করা ছাড়াও ওজন কমানো সম্ভব । এপোলো হসপিটালের একজন মহিলা ডায়েটেশিয়ান এ বিষয়ে তথ্য দেন । 

যে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিয়ে ওজন কমানো সম্ভব না । বরঞ্চ এতে শরীরের অনেক সমস্যা হয় । অনেক ধরনের রোগের সমস্যা হয় । তাই বেয়াম ছাড়াই ওজন কমানোর কয়েকটি উপায় এখানে আলোচনা করা হয়েছে । 

  • তরল ক্যালরি ত্যাগ করা । অর্থাৎ যেমন কফি একটি তরল জাতিয় খাবার । কিন্তু কফি ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে । তাই কফি থেকে বিরত থাকতে হবে । 
  • এক্সট্রা ভাবে বেয়াম না করে বেয়ামের যে সব স্টেপ রয়েছে সেগুলো কাজের মদ্ধেই করার চেষ্টা করতে হবে । যেমন বেশি হাটা চলা করা । সিরি বেয়ে ওঠা নামা করা  । ইত্যাদি  কাজ গুলো করে বেয়াম ছাড়ায় ওজন কমানো যায় । 
  • পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করা  । কারন পর্যাপ্ত পরিমানে পানি যদি না খাওয়া যায় তাহলে খাবার ঠিক ভাবে হজম হয়না । বিপাকীয় কাজে বাধা  তৈরি হয় । তাই ওজন কমাতে পর্যাপ্ত পরিমান পানি খেতে হবে । 
  •   খাবার চিনি খাওয়া কমাতে হবে । কারন খাবার চিনি তে প্রচুর পরিমান সুগার থাকে । যা রক্তের সাথে মিশে যায় এবং ব্লাড সুগার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে । তাই খাবার চিনির পরিমান কমিয়ে দিতে হবে । 

এই পদ্ধতিতে জিরা পানি খেয়ে দ্রুত ওজন কমান

আমরা মূলত জিরা রান্নার কাজের জন্য ব্যবহার করতে দেখি । প্রাচীন কাল থেকে এই জিরা রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয় । রান্নায় সুগন্ধি এবং রান্না সুস্বাদু করতে জিরা ব্যবহার করা হয়  । জিরা সাদ, ে সুগন্ধে, এবং ঔষধ তৈরির কাজে এটি একটি ভেষজ উদ্ভিদ । এই উপাদানটি ব্যবহার করে অনেক সময় অনেক রোগের ঔষধ করা হয় । 

জেলার মধ্যে রয়েছে থাইমল এবং অন্যান্য তেল জাতীয় উপাদান । এই উপাদানগুলো হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধিতে সহায়তা করে  । এছাড়া এই জিরা দুর্বল পাচনতন্ত্রকে খুব সহজে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করে । জেরা ভিজিয়ে অথবা চা করে ও খেলে শরীরের ওজন কমানো সম্ভব হয় । 

কলার সঙ্গে জিরা 

একটি চটকানো কলার সাথে সামান্য পরিমান জিরার গুরা মিশিয়ে খেয়ে নিতে হবে । এই ভাবে যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে ওজন কমবে খুব অল্প সময়েই । 

দই এবং জিরা 

ওজন কমাতে খাবারের সঙ্গে জিরার পরিমাণ বৃদ্ধি করে দিতে হবে । এক গ্রাম জিরার গুড়া এবং তার সাথে ৫ গ্রাম দই মিশিয়ে খেয়ে নিতে হবে । এতে করে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো সম্ভব ।

পানি মধু ও জিরা 

৩ গ্রাম জিরার গুরার সাথে কয়েক ফোটা মধু ও পানি মিশিয়ে নিতে হবে । তার সেগুলো ভাবে ভাবে মিশিয়ে খেয়ে নিতে হবে । এতে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো  সম্মভব । 

আরও পড়ুন ঃ কম্পিউটার আবিস্কারের ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নিন ।

 জিরা পানির উপকারিতা

জিরা এক প্রাকৃতিক উপাদান । এই জেলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, আয়রন, আন্টি-কারসিনোজেনিক প্রপার্টেজ, মিনারেল সহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে । যা মানবদেহের অনেক উপকার করে থাকে । জিরা এবং জিরার পানি শরীরের জন্য অনেক উপকারী । এটা পান করার ফলে অনেক ধরনের উপহার পাওয়া যায় । 

জিরা পানি পান করার যে সব উপকারিতা গুলো রয়েছে সেগুলো হল ঃ 

  • নিয়মিত জিরা পানি পান করলে ত্বক সুন্দর থাকে এবং থাকার সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি পায় । ত্বক থেকে বয়স্ক ভাব দূর করে দেয় । এবং ত্বক সুন্দর ও কমল রাখে । 
  • শরীরের পানি শূন্যতা দূর করতে জিরা পানি খুব উপকারী একটি তরল জাতীয় খাদ্য । এই জিরা পানি খাওয়ার ফলে দেহের পানি শূন্যতা দূর করে । 
  • জিরা পানি পান করার ফলে লিভার জনিত সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায় । এতে ডাইজেস্টইভ এনজাইমের উপাদান থাকে । যা লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ।
  • নিয়মিত জিরা পানি পান করার ফলে রক্তের শর্করা পরিমাণ বজায় থাকে । জিরা পানিতে থাকা পুষ্টি ইনসুলিন এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ।  
  • জিরা পানি দেহের হজম শক্তি  বৃদ্ধি করে এবং হজম করতে সাহায্য করে । 

লেখকের শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক আশা করি এ আর্টিকেলটি থেকে মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং ওজন কমাতে টক দই ও কালোজিরা কিভাবে ব্যবহার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন । ওজন কমাতে নিয়মিত এই উপায় গুলো অবলম্বন করবেন । তাহলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকবে ।

আর্টিকেলটি থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এবং অন্যের কাছে সেয়ার করে দিবেন । 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url