ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয় ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার  উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন । তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনি পড়ুন । এ বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া আছে এই আর্টিকেলে । এবং এই আর্টিকেলে এটাও বলা হয়েছে যে প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত । 


ছোলা বাদাম এবং কিসমিস সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়ুন । নিচে এই বিষয়গুলো ভালভাবে আলোচনা করা হয়েছে । 

পোস্ট সূচিপত্র ঃ পোস্টগুলো পড়তে নিচে ক্লিক করুন । 

ভুমিকা  

মানুষের শরীরে সবসময় শক্তির প্রয়োজন । কারন শক্তি ছাড়া চলা ফেরা করা দায় হয়ে পড়ে । যেকোনো কাজ করতে ,চলা ফেরা করতে এবং খেলা ধুলা করতে শক্তির প্রয়োজন হয় । কিন্তু এসব শক্তি এবং পুষ্টি পাব কোথায় ? এ সব শক্তি পাওয়া যাবে ছোলা বাদাম এবং কিসমিস খাওয়ার মাধ্যমে । কারন ছোলা বাদাম এবং কিসমিসে অনেক পুষ্টি ও শক্তি রয়েছে । 

তাই বেচে থাকতে হলে শক্তির প্রয়োজন । আর শক্তি পেতে হলে খেতে হবে পুষ্টিকর মানসম্মত খাবার । তাই ছোলা বাদাম এবং কিসমিস খেতে হবে নিয়মিত , যদি শক্তি অর্জন করতে চান । 

ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

মানুষের শরীরে প্রতিনিয়ত শক্তির প্রয়োজন হয় । কারণ যে কোনো কাজ করতে হলে শক্তির প্রয়োজন । শক্তি ছাড়া যে কোন কাজ করা এবং চলাফেরা করা কষ্টকর হয়ে পড়ে । কারণ শরীরে যদি শক্তি না থাকে তবে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে । তাই দেহে শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করতে হলে খেতে হবে পুষ্টিকর এবং ভিটামিন জাতীয় খাবার  । 

সেজন্য আপনি খেতে পারেন ছোলা বাদাম এবং কিসমিস । এ সকল খাবারগুলো প্রাকৃতিক খাবার । এতে রয়েছে সম্পূর্ণ ভিটামিন এবং পুষ্টি । যার শরীরে শক্তি যোগাতে  সাহায্য করে । এই সকল পোষ্টিকর খাবার গুলো নিয়মিত খেতে হবে । তাহলে শরীরে যে পুষ্টি এবং ভিটামিনের ঘাটতি রয়ে যায় তা পূরণ হয়ে যাবে । 

চলুন জেনে নেওয়া  যাক ছোলা বাদাম এবং কিসমিসের উপকারিতা সম্পর্কে । নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।  

আরও পড়ুন ঃ শীতকালীন সবজির উপকারিতা-সবজি চাষের সময় সূচি জেনে নিন

ছোলা 

বাঙালি জাতির খাদ্যের তালিকায় রয়েছে এই ছোলা । ছোলা মানুষ খাদ্য হিসেবে চিনে । কারণ এটা খাদ্দভাসের  মধ্যে পড়ে । বিশেষ করে বাঙালিরা ছোলার সাথে বেশি পরিচিত । কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ জমিতে ছোলা চাষ করা হয় । ছোলা খেতে যেমন সুস্বাদু ঠিক তেমনি এটার উপকারিতা এবং গুনাগুন রয়েছে । 

ছোলা খেলে যে সকল উপকারিতা গুলো পাওয়া যায় সেগুলো হলো ঃ 

  • নিয়মিত ছোলা খেলে হজম করতে সাহায্য করে । হজম শক্তি বৃদ্ধিতে ছোলা গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য উপাদান । 
  • ছোলা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে । অতিরিক্ত কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেলে শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় । সেজন্য শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো উচিত  । আর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য নিয়মিত ছোলা খেতে পারেন । 
  • ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ থেকে নিরাময় পেতে ছোলা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য উপাদান । নিয়মিত ছোলা খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় । 
  • হাড় শক্ত ও মজবুত করতে সাহায্য করে ছোলা । 
বাদাম 

বাদাম হল একটি শক্তিশালী এবং ভিটামিন জাতীয় খাবার । যাতে পুষ্টি ও গুনাগুন সমৃদ্ধ । শক্তি  যোগাতে বাদাম একটি অন্যতম উপাদান । যা দেহে শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে । এবং শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে । সেজন্য দেহের শক্তি বৃদ্ধি করতে বাদাম খাওয়া খুবই জরুরী । 

বাদামের কয়েকটি উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো ঃ 

  • বাদাম শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে । তবে অতিরিক্ত বাদাম খাওয়া উচিত নয় । নিয়ম মেনে প্রতিদিন এক মুঠ  বাদাম খাওয়া উচিত । এতে শরীরের ওজন কমবে । 
  • বাদাম স্মৃতিশক্তি প্রখর করতে সাহায্য করে । অনেকে রয়েছে যারা সব সময় সব কথা মনে রাখতে পারে না । সেজন্য তাদের উচিত নিয়মিত বাদাম খাওয়া । বাদাম খেলে স্মৃতি শক্তি ভালো থাকে এবং উন্নত হয় । 
  • দেহের ভিটামিনের অভাব পূরণ করে এবং প্রোটিনের করতে সাহায্য করে বাদাম । এবং বাদাম খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়  । 
  • বাদামে এক ধরনের ফলিক অ্যাসিড থাকে , যা ক্যান্সারের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে । 
কিসমিস 

কিসমিস এক ধরনের পুষ্টিকর মিষ্টি জাতীয় খাবার । এই কিসমিস রান্না করে খাওয়া যায় এবং শুকনো অথবা ভিজিয়েও খাওয়া যায় ।  কিসমিস ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি এবং ভিটামিন । যা শরীরের উপকার করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে । এজন্য নিয়মিত কিসমিস খাওয়া জরুরী । 

কিশমিশ খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা  নিচে উল্লেখ করা হলো ঃ 

  • নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার ফলে কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । কারন কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার । যা কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে ।  
  • অনেক মানুষ হয়েছে যারা ওজন বৃদ্ধি করতে চাই । অতিরিক্ত চিকন হওয়ার কারণে তারা নিজেদের ওজন কিছুটা বৃদ্ধি করতে চায় ।  সেজন্য খাওয়া উচিত কিসমিস । কিসমিস ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে । 
  • এছাড়া নিয়মিত কিসমিস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে । রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কিসমিস । 
  • কিসমিস খাওয়ার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় । 
উপরোক্ত আলোচিত উপকারিতা গুলো পাওয়া যায় ছোলা বাদাম এবং কিসমিস থেকে । সেজন্য উপকার পেতে নিয়মিত ছোলা বাদাম এবং কিসমিস খাওয়া জরুরী । তবে এগুলো পুষ্টিকর খাবার বলে যে অতিরিক্ত খাবেন সেটা করা যাবে না  । এগুলো পরিমাণ মত খেতে হবে । প্রয়োজনের বেশি খেলে উপকারের পরিবর্তে অপকার দেখা দিবে । 

 চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

বাদাম আমার একটি খাবার যা সকল মানুষের প্রিয় । আড্ডা জামাতে বাদাম একটি খুব সুন্দর খাবার । যে কোন জায়গায় বেড়াতে গিয়ে ঘুরতে গিয়ে অথবা সময় কাটানোর জন্য গেলে আমরা অবশ্যই বাদাম খেয়ে থাকি । কারণ এটি একটি জনপ্রিয় খাবার । বিশেষ করে পার্কে অথবা খেলা দেখতে গেলে বেশি বাদাম খাওয়া হয় । 

নিয়মিত বাদাম খেলে শরীরের অনেক উপকার হয় । রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে বাদাম । বাদাম খেতে যেমন সুস্বাদু ঠিক তেমনি এর গুনাগুন । বাদাম খাওয়ার ফলে দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানো সম্ভব । কারণ এক মুঠো বাদাম খেলে প্রায় ৩০ গ্রাম ওজন কমায় । এছাড়াও বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে । 

যেমন, হৃদরোগ জনিত রোগের প্রতিরোধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, কোলেস্টেরল কমায়, রক্তে শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখতে, ওজন কমাতে ইত্যাদি রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে চিনাবাদাম । সেজন্য নিয়মিত আমাদের বাদাম খাওয়া উচিত । বাদাম খেলে এ সকল সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় । 

তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে প্রয়োজনের বেশি বাদাম খাওয়া যাবে না । কারণ এটা একটি তেল জাতীয় খাবার । অতিরিক্ত খেলে শরীরের সমস্যা হতে পারে । পুষ্টিকর বলে যে অতিরিক্ত পরিমাণে খেতে হবে তা মোটেও করা যাবে না । পরিমাণ মতো বাদাম খেতে হবে তবে এর সঠিক উপকার পাওয়া যাবে । 


কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায়

অনেক মানুষ রয়েছে যারা রোগা এবং পাতলা । তারা প্রতিনিয়তই মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায় জানতে চাই । যে কিভাবে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করা যায় এবং মোটা হওয়া যায় । সেজন্য তাদের উচিত নিয়মিত ছোলা খাওয়া । আমরা বাঙালিরা প্রায় সকলেই তোলা চিনি । কারণ বাংলার জমিতে, মাঠগুলোতে এ সকল ফসল উৎপাদন করা হয় । 

ছোলা একটি আমিষ জাতীয় খাবার । যেমন মাছ মাংস আমি জাতীয় খাবার । মানুষজন পুষ্টি ও ভিটামিন যোগাতে মাছ মাংস ডিম ইত্যাদি খেয়ে থাকেন । কিন্তু হয়তো অনেকে জানে না যে ছোলা একটি আমিষ জাতীয় খাবার । এইতো রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন । যা শক্তি জগতে এবং মোটা হতে সাহায্য করে । 

 ১০০ গ্রাম ছোলাতে রয়েছে ৬৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট । এবং ছোলা ফ্যাট জাতীয় খাবার । প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলাতে পাঁচ গ্রাম ফ্যাট পাওয়া যায় । যা মোটা হতে সাহায্য করে । এজন্য নিয়মিত ছোলা খেতে পারেন । যারা মোটা হতে ইচ্ছুক অথবা শক্তি বৃদ্ধি  করতে চান ।  

আরও পড়ুন ঃ মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়

শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়

কিসমিস একটি উপকারী এবং প্রচুর পুষ্টি ও ভিটামিন সম্মত একটি খাবার । এই কিসমিস আমরা অনেক কাজে ব্যবহার করি । যেমন পায়েস রান্না করতে, সেমাই রান্না করতে, তারপর পোলাও রান্না করতে ব্যবহার করা হয় কিসমিস । এটা শুধু রান্নার কাজের জন্যই ব্যবহার করা হয় তা কিন্তু নয় । দেহের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা এবং রোগের সমাধান পেতে কিসমিস খাওয়া যায় । 

নিয়মিত যদি ১০০ গ্রাম কিসমিস খাওয়া যায় তাহলে সেখান থেকে ২৯৯ কিলো ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায় । এবং ৩.০৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে, এবং ৩.০৭ গ্রাম খাদ্য আঁশ থাকে । এছাড়াও কিশমিশে আরো অনেক পুষ্টি পাওয়া যায় । যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনীয় । শুকনো কিসমিস খেলে যে সকল উপকারিতা গুলো পাওয়া যায় সেগুলো হলো ঃ 

  • দেহে শক্তি যোগায় 
  • রক্তচাপ কমায় এবং রক্তশূন্যতা দূর করে
  • হজম শক্তি বাড়ায়, হজম করতে সাহায্য করে
  • হাড় মজবুত এবং শক্তিশালী করে তোলে
  • ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
  • ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি রোগ এর ঝুঁকিকমায় 
  • বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা কমায়
উপরোক্ত সকল উপকারিতা গুলো কিসমিসের মধ্যে পাওয়া যায় । সেজন্য নিয়মিত কিসমিস খাওয়া উচিত । সুস্থ ও শক্তিশালী থাকতে হলে অবশ্যই কিসমিস খাওয়া জরুরী । 

প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

কিসমিস একটি উপকার । এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং পুষ্টি । যা দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং শরীরের উপকার করতে সাহায্য করে । প্রতিদিন নিয়ম অনুযায়ী পরিমাণ মতো কিসমিস খেলেই পাওয়া যাবে সঠিক সমাধান । চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত । 

  • প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ৬ থেকে ৭ টি কিশমিশ ভিজে রাখবেন । তারপর সকালে উঠে সেগুলো খালি পেটে খেয়ে নিবেন । 
  • সকালের নাস্তা হিসেবে পানির সাথে কিসমিস খাওয়া যেতে পারে । এতে করে পেট ভরা থাকবে । 
  • খেলাধুলো বা ব্যায়াম করার পর কিসমিস খেতে পারেন । এতে করে তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে । 
  • ভাতের সঙ্গে মিশিয়ে এবং তার সাথে ঘি একত্রে খেতে পারেন । 
  • এছাড়াও যেকোনো সময় খালি পেটে কিসমিস খেতে পারেন ।  এতে করে অনেক উপকার পাওয়া যাবে । 

কাচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কাঁচা বাদাম খাওয়া বেশি উপকারী নাকি ভাজা বাদাম খাওয়া বেশি উপকারী । পুষ্টি ও ভিটামিন এর দিক দিয়ে কাঁচা বাদাম সবচেয়ে বেশি উপকারী । কাঁচা বাদামে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি ও ক্যালরি পাওয়া যায় । যা শরীরে শক্তি উৎপাদন করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে । 

নিয়মিত কাঁচা বাদাম খাওয়ার ফলে অনেক উপকার পাওয়া যায় । তার মধ্যে কয়েকটি উপকারিতা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে । যে সকল উপকারিতা গুলো এখানে তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো হলোঃ 

  1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি । বড় বড় বিশেষজ্ঞদের মতে নিয়মিত কাঁচা বাদাম খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় । 
  2. অনেকের রক্তশূন্যতার সমস্যা দেখা যায় । এ রক্তশূন্যতার সমাধান পেতে নিয়মিত খাওয়া উচিত । কাঁচা বাদাম রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে । 
  3. কাঁচা বাদাম খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে ।  এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় । 
  4. দেহের যেকোনো ব্যাথা থেকে নিরাময় পেতে কাঁচা বাদাম খেতে পারেন । 
  5. কাঁচা বাদামে অনেক পুষ্টি পাওয়া যায় । যা বাদাম ভাজলে সেগুলো আর পাওয়া যায় না । 

এজন্য বাদাম খাওয়ার মাধ্যমে যদি উপকার পেতে চান তাহলে নিয়মিত কাঁচা বাদাম খান । তবে শুধু যে কাঁচা বাদামি খেতে হবে এমনটা নয় । কাঁচা বাদামের পাশাপাশি ভাজা বাদাম খাওয়াও জরুরি । সেজন্য পরিমান মত উভয়টাই খেতে হবে । 

লেখক এর শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ এ আর্টিকেলটিতে ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত সে সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছি । আশা করছি আর্টিকেলটি পরে নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন । এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন । 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url