চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় জেনে নিন

প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা হয়তো অনেকে চাকরি করে থাকেন । বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্যের যে অবস্থা তাতে সকলের পক্ষে দ্রব্য সামগ্রী কেনাকাটা করা এবং সংসার নিয়ে হিমশিম খেতে হয় । এর জন্য আপনি কি বাড়তি কোন আয়ের পথ খুঁজছেন ? এই আর্টিকেলে চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি । 


চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনাকে পুরো আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে । তাহলে আপনি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করার যে সকল উপায় রয়েছে সেগুলো জানতে পারবেন । 

পোস্ট সূচিপত্র ঃ এই পোস্টের যে অংশ পড়তে চান নিচে ক্লিক করুন । 

ভূমিকা

বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে প্রচুর পরিমাণ মানুষ চাকরি করে থাকে । তবে অনেকের চাকরির টাকায় সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে পড়ে । এর জন্য তারা বাড়তি আয়ের পথ খুঁজতে থাকে । আপনিও যদি চাকরির পাশাপাশি অন্যান্য কাজ করে বাড়তি টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে এ আর্টিকেলে বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে আপনি সে সকল উপায়ে আয় করতে পারেন । 

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের একটি অন্যতম উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং । ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি । ফ্রিল্যান্সিং এর সকল সেক্টর থেকে আপনি যেকোনো কাজ করে মাসে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন । 

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায়

চাকরির পাশাপাশি অনেক মানুষ পরিবারসহ জীবনযাত্রার পথে অগ্রসর হতে পারে না । এর মূল কারণ আর্থিক সমস্যা । আর্থিক সমস্যার কারণে পরিবারের সকল চাহিদা এবং সংসারের সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো মিটিয়ে নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে । এর জন্য যারা চাকরির পাশাপাশি অন্যান্য কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা এই আর্টিকেলের উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন । 

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের জন্য অনেক কাজ রয়েছে যে সকল কাজগুলো আপনি আপনার অবসর সময় করতে পারবেন । যেমন, ব্যবসা করা, রাইড করা, ছোটখাটো কোন বেসরকারি অফিসে কাজ করা, ইত্যাদি এর সকল বিভিন্ন উপায় রয়েছে । যেগুলো থেকে আপনি আপনার অবসর সময় কাজ করে বাড়তি আয় করতে পারবেন । 

আরও পড়ুন ঃ কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন 500 আয় করা যায় বিস্তারিত

বর্তমানে ব্যবসা করে মানুষ অনেক টাকার মালিক হচ্ছে । আপনিও চাইলে অনেক টাকার মালিক হতে পারবেন । এর জন্য শুরু করুন ব্যবসা করা । যদিও সকল উপায় সকলের জন্য বাস্তবসম্মত না । তারপরেও সততার সাথে কাজ করে অবশ্যই ব্যবসা থেকে উন্নতির পথ খুঁজে পাবেন । তাই যেকোনো কাজ সততার সাথে করুন । 

 ব্যবসা করে ইনকাম

আপনি আপনার পার্টটাইম চাকরির পাশাপাশি যে কোন ব্যবসা করতে পারেন । ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি সেখান থেকে ভালো পরিমাণ উপার্জন করতে পারবেন । কারণ চাকরির চাইতেও ব্যবসা একটি উন্নত মানের উপায় যেখান থেকে অল্প দিনে বড়লোক হওয়া সম্ভব । বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেমন, কাপর চোপড়, মুদির দোকান, প্লাস্টিকের বেবসা ইত্যাদি । 

এই সকল বেবসা করে আপনি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে পারবেন । এবং সহজভাবে সংসার চালাতে সক্ষম হবেন । আশা করি এখান থেকে ভালো কিছু করতে পারবেন । উন্নতির শেখরে পউছাতে হলে অবশ্যয় আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে । তবেই আপনি আপনার লক্ষ্য পর্যন্ত পউছাতে পারবেন । 

চাষাবাদ করে ইনকাম 

বাংলাদেশকে বলা হয় কৃষি প্রধান দেশ । বাংলাদেশের মাঠে-ঘাটে চারিদিকে কৃষকরা শাকসবজি সহ বিভিন্ন ধরনের চাষাবাদ করে থাকে । কৃষকদের এই কঠোর পরিশ্রমের কারণে দেশের মানুষের খাদ্যের চাহিদা পূরণ হয় । তাদের এই অবদান বর্তমান সভ্যতাকে এবং বর্তমান বিশ্বকে আরো উন্নতির দিকে এগিয়ে নিচ্ছে । 

কৃষকরা প্রতিবছর জমিতে চাষবাস করে একটা ভালো মানের উপার্জন করে থাকে । যা দিয়ে কৃষকরা তাদের জীবিকা নির্বাহ করে । ২০১৭ সালের জরিপে দেখা যায় যে বাংলাদেশের ৬০ % লোক কৃষি কাজ করে । এবং বাকি ৪০% লোক চাকরি সহ আরো অন্যান্য কাজ করে থাকে । কৃষকরা সময়মতো সঠিক ফসল ফলায় বলে দেশের জনগণের চাহিদা পূরণ হচ্ছে । 

আপনি আপনার চাকরির পাশাপাশি জমিতে চাষ করতে পারেন । অনেক কৃষক রয়েছে আপনি তাদের মাধ্যমে জমিতে চাষ করিয়ে প্রতিবছরে ভালো পরিমাণে টাকা উপার্জন করতে পারবেন । চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে চাষাবাদ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায় । যার মাধ্যমে দেশ ও সমাজের পাশাপাশি আপনি আপনার নিজেরও খাদ্য মেটাতে পারবেন । 

চাকরির পাশাপাশি টিউশনি 

পুরো বিশ্বে এখন শিক্ষার হার প্রচুর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে । আর এই শিক্ষা মানুষকে দিন দিন আধুনিকতার সাথে এক অন্যতম উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে । তবে এখন একটি বিষয় গভীরভাবে পরিচালিত হয়ে গেছে সেটা হল টিউশন । অর্থাৎ ছাত্র-ছাত্রী যে কোন বিষয়ে ছোট থেকে প্রাইভেট পড়ছে । 

অনেকে রয়েছে যারা নিজেদের ছাত্র জীবন থেকে টিউশনি করান । আবার এমনও রয়েছে যারা তাদের কর্মজীবনে এসেও টিউশনি করায় । টিউশনি টা হল একটি বাড়তি আয়ের মোক্ষম উপায় । যা থেকে প্রতিমাসে একটি মানসম্মত সম্মানি পাওয়া যায় । এজন্য আপনি যদি চান তাহলে টিউশনি করিও টাকা ইনকাম করতে পারেন । 

আরও পড়ুন ঃ কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায় নগদে বিস্তারিত জানুন

আপনি চাইলে ছাত্র ছাত্রীর বাসায় গিয়ে টিউশনি করাতে পারেন কিংবা আপনি চাইলে নিজের বাসাতেও টিউশনি করাতে পারবেন । অথবা এখন যেখানে সেখানে কোচিং সেন্টার হয়ে উঠেছে । আপনি চাইলে একটি কোচিং সেন্টার করতে পারেন এবং সেখান থেকে মাসের শেষে মোটা অংকের টাকা আয় করতে পারেন । 

তবে আপনাকে টিউশনি করাতে হলে টিউশনি করানোর মতো যোগ্যতা থাকতে হবে । আপনি যদি টাকার লোভে টিউশনি করাতে শুরু করেন তাহলে কিন্তু আপনি টিউশনি জগতে টিকতে পারবেন না ।কারণ অবৈধভাবে ইনকাম করা টাকা পয়সা হোক কিংবা ধন-সম্পদ কিছু স্থায়ী হয় না । এজন্য আপনাকে যোগ্যতার সাথে কাজ করতে হবে । 

এবং বিশ্বাস ও ধৈর্যের সাথে কাজ করতে হবে । তবে আপনি সেখানে সফলতা অর্জন করতে পারবেন । চাকরির পাশাপাশি এইভাবে টিউশনি করিয়ে আপনি মাসের শেষে ভালো মানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন । যা দিয়ে আপনি আপনার দৈনন্দিন সকল চাহিদা মেটাতে পারবেন । তবে মনে রাখবেন কখনো কোন অবৈধভাবে টাকা আয় করবেন না । 

চাকরির পাশাপাশি খামার 

আপনি চাইলে চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়োজন খামার করতে পারেন । আপনি আপনার বাসার আশেপাশে কিংবা কোন একটি ভালো জায়গাতে যে কোন খামার করতে পারেন । গরুর, হাঁস , মুরগি ইত্যাদির খামার করতে পারেন । চাকরির পাশাপাশি বাড়তে আয় করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল খামার । 

খামার করে আপনি মাসে কিংবা বছরে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এই কাজটা আপনি আপনার অবসর সময়ের জন্য করতে পারেন । কারণ আমার সব সময় লোকজনের প্রয়োজন যদিও হতে পারে তবে সারাক্ষণ সেখানে সময় দিতে হয় না । আপনি চাইলে একটি নিজস্ব খামার তৈরি করে সেখানে কিছু কর্মচারী রাখতে পারেন । 

কর্মচারীরা খামারের সকল দেখাশোনা এবং দায়-দায়িত্ব বহন করবে । আপনি যদি চান তাহলে বাড়তি আয় করার জন্য একটি খামার করতে পারেন । এবং সেখান থেকে মাসে কিংবা বছরে মোটা অংকের কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবেন । তবে আপনি যদি প্রথম বার ক্ষমা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে অভিজ্ঞ খামারির সাথে যোগাযোগ করতে হবে । 

কারণ আপনি নতুন অবস্থায় বুঝতে পারবেন না যে কিভাবে কি করতে হবে । এবং হাঁস মুরগি, গরু ছাগলকে কখন কোন সময় খাবার এবং সঠিক সময়ে কোন চিকিৎসা করতে হবে । এর জন্য আপনার উচিত অভিজ্ঞ একজন লোকের । যা থেকে আপনি খামার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন । আশা করি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় জানতে পেরেছেন । 

চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং


অল্প সময়ে বেশি টাকা উপার্জন করার একটি বিশেষ এবং গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং । টাকা ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর ভূমিকা অত্যধিক । ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব । আপনি যদি চান যে ফ্রিল্যান্সিংকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে সিলেক্ট করবেন তবে অবশ্যই এটি আপনার জন্য ভালো একটি সিদ্ধান্ত হবে । 

কারণ বর্তমান চাকরির যে অবস্থা সকলের হয়তো চাকরি হচ্ছে না । লেখাপড়া করে অনেক শিক্ষিত ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা বেকার ভাবে ঘোরাফেরা করে । তারা চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারে ।ফ্রিল্যান্সিং করে খুব কম সময়ে নিজের ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট করতে চাইলে খুব দ্রুত আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন । 

আরও পড়ুন ঃ ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি জেনে নিন

অথবা আপনি যদি একজন চাকরিজীবী হন তবুও আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করা আহামরি কোন কঠিন কাজ নয় । কারণ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এমন কিছু কাজ রয়েছে যে সকল কাজে অল্প সময় ব্যয় করে অনেক টাকা আয় করা যায় । আপনি চাইলে সে সকল কাজগুলো করতে পারেন । যেখান থেকে আপনি কম সময়ে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন । 

ফ্রিল্যান্সিং জগতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে । যেমন, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন , আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি সকল কাজ রয়েছে । যা থেকে আপনি অনেক টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন । আপনার লক্ষ্য যদি হয় টাকা ইনকাম করা তাহলে আপনার পক্ষে ফ্রিল্যান্সিং করা অত্যন্ত জরুরী । 

কারণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের মধ্য দিয়ে একজন মানুষ তার লো ক্যারিয়ারকে হাই রূপান্তরিত করতে পারবে ।আপনার মনে হতে পারে যে হয়তো একজন চাকরিজীবীর পক্ষে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব নয় । কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল । ফ্রিল্যান্সিং হল অবসর সময়ের একটি কাজ । যার ছোট থেকে বড় সকলে করতে পারে । 

পেজ সূচিপত্র ঃ আপনার পছন্দ হতে পারে এরকম আরও কিছু পোস্ট ।

ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে আপনি প্রথমত জেনে নেবেন যে কন সেক্টরে কাজ করলে সব থেকে ভালো হবে । এবং কোন সেক্টরে কম সময়ে কাজ করে বেশি টাকা উপার্জন করা যায় । এ বক্তব্যে আমি বলতে পারি সবচেয়ে কম সময়ে বেশি টাকা আয় করতে চাইলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন । 

কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে খুবই কম সময়ে বেশি টাকা আয় করা সম্ভব । এছাড়া কোন সময় বেশি টাকা আয় করার আরো একটি উপায় হল ব্লগিং করা । আপনি হয়তো ভাববেন এ ব্লগিংটা আবার কি ? আসলে ব্লগিং হলো একটি ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন বিষয়ে আর্টিকেল লেখা । এবং সেই আর্টিকেল গুগলে পাবলিশ করে টাকা ইনকাম করা । 

এছাড়াও আরো অনেক কাজ রয়েছে গ্রাফিক্সের কাজ , ওয়েব ডেভেলপের কাজ, ডাটা এন্ট্রির কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং সহ বিভিন্ন কাজ । আপনি আপনার পছন্দমত চাইলে যে কোন কাজ করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । তবে যদি কম সময়ে টাকায় করতে চান তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং করা উচিত । 

এবার আসল কথা হল আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন কিভাবে ? আপনি যদি এ বিষয়ে একদমই নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে ইউটিউবে ভিডিও দেখে কিংবা গুগলে সার্চ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জেনে নিতে পারেন । এখন অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং যে কোন কোর্স করানো হয় ।

আরও পড়ুন ঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০ - ২০০০০ টাকা প্রতি মাসে

এছাড়াও বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেখানে কম খরচে কোর্স করানো হয় । আপনি যদি চান তাহলে অনলাইনে কিংবা আপনার নিকটতম ভালো এবং বিশ্বস্ত কোন প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে পারেন । এখান থেকে আপনি মাসে লক্ষ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন । এর জন্য আপনাকে একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে কিংবা বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে হবে ।

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করা অত্যন্ত জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । আমি বলব যদি আপনি চান ফ্রিল্যান্সিং করবেন তাহলে আপনার সিদ্ধান্তটি একদম সঠিক । একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখবেন আপনি যদি চাকরি করতে যান তাহলে আপনাকে অফিসারের কথা অনুযায়ী চলতে হবে এবং তার সকল কথা মেনে চলতে হবে । 

কিন্তু আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তবে সেখানে আপনি নিজে আপনার বস । আপনাকে কেউ কিছু বলার থাকবে না । আপনি ঘরে বসেই শুয়ে আছেন করতে পারবেন কোনরকম কষ্ট বা পেরেশানি ছাড়াই । তবে ফ্রিল্যান্সিং করতে সব থেকে যে জিনিসের প্রয়োজন বেশি তা হল কাজের প্রতি আগ্রহ এবং ধৈর্য । ফ্রিল্যান্সিংকে ধৈর্য বলা হয় । 

পরিশ্রম কখনো বিফলে যায় না । আশা করি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় । এছাড়া টাকা ইনকামের বিভিন্ন উপায় আপনি এই ওয়েবসাইটের আরো অন্যান্য আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন । এই ওয়েবসাইটে ইনকাম সম্পর্কে বিভিন্ন কনটেন্ট রয়েছে । আশা করি সেগুলো পড়ে দেখবেন । 

শেষ কথা । চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আমি এই আর্টিকেলে চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি । আপনি যদি একজন চাকরিজীবী হন এবং চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে চান তাহলে এই আর্টিকেল এর যে সকল উপায় রয়েছে সেগুলো অবলম্বন করতে পারেন । আশা করি এর থেকে ভালো ফলাফল পাবেন । 

এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যয় সেয়ার করবেন । এবং অন্যদের জানতে সাহায্য করবেন । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url