ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ যেনে নিন

আমরা সকলে জানি ক্যান্সার একটি মরণ ব্যাধি রোগ । এই ক্যান্সার হলে কিভাবে বুঝবেন ? এই আর্টিকেলে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । আর্টিকেলটি পড়ুন এবং জেনে নিন সে ১০ টি লক্ষণ কি কি । 

ক্যান্সার-আক্রান্ত-রোগীর-১০-লক্ষন-যেনে-নিন


ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষন জানার পাশাপাশি আরো জানতে পারবেন ক্যান্সার কত প্রকার এবং কি কি সে বিষয়ে । 

পোস্ট সূচিপত্র ঃ এই পোস্টের যে অংশ পড়তে চান সেখানে ক্লিক করুন । 

ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ

ক্যান্সার অত্যন্ত জটিল একটি রোগ । তবে আমরা দৈনন্দিন জীবনে বেশ কিছু ভুলের কারণে আমাদেরকে ক্যান্সারের সম্মুখীন হতে হয় । ক্যান্সারের বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো আমরা প্রতিনিয়ত এড়িয়ে চলি । অথবা আমরা আমাদের অজান্তেই সে লক্ষণগুলো এড়িয়ে চলে ।। কিন্তু আমাদের উচিত রোগ বালাই ধরা পড়ার সাথে সাথেই এর চিকিৎসা নেওয়া । 

কারণ যেকোনো রোগ ব্যাধি অল্পতে খুব সহজে সেরে যায় । কিন্তু সেই রোগ যদি দীর্ঘমেয়াদি হয়ে যায় তখন তার চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ করতে অনেক সময় ব্যয় হয়ে যায় । ঠিক তেমনি ভাবে ক্যান্সারের বেলাতেও যদি অল্প অবস্থাতেই এর চিকিৎসা সেবা নেওয়া হয় তাহলে এই ক্যান্সারও ভালো হয়ে যায় ।তবে এটা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যায় তবে এটা মৃত্যুতে রূপ নেয় । 

আমাদের মধ্যে এমনও রয়েছে যে সুন্দরভাবে সুস্থভাবে জীবন যাপন করছেন, কিন্তু হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন । পরবর্তীতে চিকিৎসা নেওয়ার পর পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর জানা যায় যে তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত । এক্ষেত্রে এমনও হতে পারে যে প্রথমের দিকে কিছু লক্ষণ দেখা দিয়েছিল কিন্তু রোগী সে বিষয়ে কোনো গুরুত্ব আরোপ করেনি । 

এই ক্যান্সারের দশটি লক্ষণ সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব । যদি কারো মধ্যে এই দশটি লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায় তাহলে বুঝতে হবে তিনি ধীরে ধীরে ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হচ্ছে । এজন্য এই লক্ষণগুলো লক্ষ্য করতে হবে এবং খুব সতর্ক থাকতে হবে । যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে হবে । 

আরও পড়ুন ঃ কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় বিস্তারিত যেনে নিন

জ্বর

ক্যান্সার রোগীর সবথেকে একটি কমন বিষয় বা লক্ষণ হল জ্বর । ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগে অবশ্যই জ্বরে আক্রান্ত হবে । যে অংশ থেকে ক্যান্সার উৎপত্তি হয় সেখান থেকে জ্বর পুরো শরীরের ছড়িয়ে পড়ে । এবং প্রতিনিয়ত জ্বরের মাত্রা বাড়তে থাকে । ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রতিটি রোগী কোন না কোন সময় জোরে আক্রান্ত হয় । 

তবে যদি ক্যান্সারের চিকিৎসা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে তাহলে জ্বরের মাত্রা বেশি হয় । অনেক সময় জ্বর কে ক্যান্সারের উপসর্গ হিসেবে ধারণা করা হয় । 

দ্রুত ওজন কমা

ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর কোন কারণ ছাড়াই শরীরের ওজন কমতে থাকে । যখন মানুষ কোন কারণ ছাড়াই ওজন হারাতে থাকে এটাকে বলা হয় ব্যাখ্যাহীন ওজন কমা । অর্থাৎ কোন ব্যাখ্যা ছাড়াই দেহের ওজন কমতে থাকা । যদি কারো মধ্যে এই লক্ষণ দেখা যায় তবে এটাকে হালকা ভাবে নেওয়া মোটেও উচিত নয় । যত দ্রুত সম্ভব এর চিকিৎসা নিতে হবে । 

কোন কারণ ছাড়াই ক্যান্সার আক্রান্ত রোগের ওজন ৫ কেজি বা তার চেয়ে বেশি ওজন কমে যেতে পারে । অগ্নাশয়, পাকস্থলি খাদ্যনালী ও ফুসফুসের ক্যান্সার হলেও এক্ষেত্রে ওজন কমতে থাকে । মূলত ওজন কমা এ বিষয়টি ক্যান্সারের একটি বিশেষ লক্ষণ । 

ত্বকের পরিবর্তন 

ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে মানুষের ত্বকের বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা যায় ।  যেমন- ত্বক কালো হয়ে যাওয়া বা হাইপার পিগমেন্টেশন , ত্বক ও চোখ ক্রমশ হলুদ হয়ে যাওয়া, জন্ডিস হওয়া, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া এবং তোকে চুলকানি হওয়া, অতিরিক্ত মাত্রায় চুলের বৃদ্ধি ইত্যাদি ক্যান্সারের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয় । 

রক্তপাত 

ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হল অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া । ক্যান্সারের শুরুর দিকে বা ক্যান্সার গোটা শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার পর রোগের অস্বাভাবিক রক্তপাত হয়ে থাকে । অনেক সময় রোগির কাশির সাথে রক্ত পড়ে । বিশেষ করে এই লক্ষণ দেখা যায় ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের । 

অন্যথায় মলের সাথে রক্তপাত হয়ে থাকে । এটাকে বলা হয় মলাশয় বা মলদারের ক্যান্সার ।অ্যান্ডোমেট্রিয়াম বা জরায়ুর আবরণে সার্ভেকেল ক্যান্সারের লক্ষণ যোনিপথে অস্বাভাবিক রক্তপাত ।এছাড়াও যদি মূত্রের সাথে রক্ত দেখা যায় তাহলে সেটা মুত্রাশয় অথবা কিডনির ক্যান্সার এর কারণ হতে পারে । 

শরীরের কোন অংশ শক্ত হয়ে যাওয়া

কতগুলো ক্যান্সার রয়েছে যেগুলো শনাক্ত করা হয় ত্বকের মাধ্যমে । এ সফল ক্যান্সার সাধারণত হয়ে থাকে স্তনে এবং অন্ডকোষে ও নরম টিস্যুতে । দেহে এই ক্যান্সার যখন সৃষ্টি হয় তখন দেহের যেকোনো অংশ শক্তভাবে মাংস জমাট বেঁধে যায় । এই লক্ষণটি ক্যান্সারের অন্যতম একটি লক্ষণ । 

খাবার গিলতে অসুবিধা 

ক্রমাগতভাবে যদি বদহজম হয় হয়ে থাকে কিংবা কোন কিছু গিলতে অসুবিধা হলে সেটাকে ইসো ফেগাস অর্থাৎ পাকস্থলী বা গলার ক্যান্সার এর লক্ষণ হিসেবে ধরা হয় । তবে এই উপসর্গ ক্যান্সার ছাড়াও আরো অন্যান্য সমস্যার কারণে হতে পারে । তবে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর ও এই সমস্যা হয়ে থাকে । 

কাশি হওয়া 

অতিরিক্ত কাশি বা টানা কাশি হলে সেটাকে ফুসফুসের ক্যান্সার এর লক্ষণ বলা যেতে পারে । যদি কোন রোগের তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি হয় তবে তাকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে । এছাড়াও কাশির পাশাপাশি অনেক সময় কণ্ঠের স্বর পরিবর্তন হতে পারে । এ সমস্যাগুলো বিশেষ করে গলায় ক্যান্সার হলে লক্ষ্য করা যায় । 

ক্লান্তি ভাব

ক্লান্তি ভাব বলতে এখানে বোঝানো হয়েছে অতিরিক্ত ক্লান্তি ভাব । আমরা সাধারণত ক্লান্ত হয়ে গেলে বিশ্রাম করি । তারপর পুনরায় আবার  কাজে-কর্মে কিংবা যার যার স্থান সেখানে চলে যায় । কিন্তু এই ক্লান্তি এমন ক্লান্তি যা বিশ্রাম নেওয়ার পরও শরীরে ক্লান্তি ভাব থেকে যায় । ক্যান্সার বৃদ্ধির সাথে সাথে এই সমস্যা জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা যায় । 

কিছু কিছু ক্যান্সার রয়েছে যেমন লেউকেমিয়ার ক্ষেত্রে এই সমস্যা ক্যান্সার শুরুর দিকে লক্ষ্য করা যায় । আর কিছু কিছু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে কোলন বা মলাশয় ও পাকস্থলির ক্যান্সার হলে রক্তপাত হয়ে থাকে তবে এই সমস্যা শুধু মাত্র কিছু কিছু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । সকল ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এর সমস্যা লক্ষ্য করা যায় না । 

আরও পড়ুন ঃ দাঁতের রুট ক্যানেল কি - রুট ক্যানেল কেন করা হয়

যে কোন ক্ষত ভালো হতে সময় লাগা 

আমাদের মাঝে অনেকের শরীরে দেখা যায় আঁচিল হয়ে থাকে । অনেক সময় একটি বড় হয়ে ব্যথা সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে রক্তপাত ঘটতে থাকে । তবে এটি পরবর্তীতে ত্বকের ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হয়ে দাঁড়াতে পারে । তবে যদি শরীরের কোন অংশ ক্ষত থাকে যা প্রায় এক মাস থেকেও ভালো হয় না তবে এর প্রতি  নজর দিতে হবে । 

কারণ কিছু ক্যান্সার রয়েছে যে ক্যান্সার শরীরে হওয়ার পর শরীরের বিভিন্ন জায়গার ক্ষত সহজে ভালো হয় না । আবার অনেক সময় মুখে যদি কোন ক্ষত হয়ে থাকে তবে সেখানে মুখের ক্যান্সার হয়ে যাওয়ার লক্ষণ থাকে । এজন্য যদি শরীরের কোন ক্ষত সহজে ভালো না হয় তবে  অবশ্যই সেটা ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাক্তারের সম্মুখীন হতে হবে । 

মুত্রাসয়ের কার্যক্রমে পরিবর্তন

আমরা লক্ষ করি অনেক সময় প্রসাবে জ্বালাপোড়া , ব্যথা, এবং প্রসাব থেকে রক্ত পড়তে থাকে । এ সমস্যা হওয়ার কারণ হলো মূত্রাশয়ের কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পন্ন না হওয়া । আগের থেকে তুলনামূলকভাবে কম অথবা বেশি প্রসাব করা ইত্যাদি মুত্রা সয় বা প্রোস্টেট ক্যান্সারের লক্ষণ । এরকম সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে । 

ক্যান্সার কত প্রকার ও কি কি


ক্যান্সার-আক্রান্ত-রোগীর-১০-লক্ষন-যেনে-নিন

 বড় বড় ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের গবেষণা অনুযায়ী জানা যায় যে ২০০ টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার রয়েছে এবং সে সকল ক্যান্সারের আলাদা আলাদা লক্ষণ ও রয়েছে । তবে কিছু কিছু ক্যান্সার রয়েছে যেগুলো প্রায় মানুষের সাধারণত হয়ে থাকে । যে সকল ক্যান্সারে খুব দ্রুত মানুষ আক্রান্ত হয়ে থাকে সে ক্যান্সার গুলো হল ঃ 

  • ব্লাড ক্যান্সার
  • ফুসফুসের ক্যান্সার
  • মস্তিষ্কের ক্যানসার
  • স্তন ক্যান্সার
  • ত্বক ক্যান্সার
এই সকল ক্যান্সার গুলো মানুষের মধ্যে সচরাচর হয়ে থাকে বা এই ক্যান্সার গুলো মানুষকে খুব দ্রুত আক্রান্ত করে ফেলে । এ ছাড়া আর অন্যান্য যে সকল ক্যান্সার গুলো রয়েছে সেগুলো তেমন ভাবে মানুষকে আক্রান্ত করে তোলে না । সবচেয়ে জটিল ও মারাত্মক ক্যান্সার হল ব্লাড ক্যান্সার ও মস্তিষ্কের ক্যানসার । 

ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার কারণে রোগের সারা দেহের যে রক্ত রয়েছে সে রক্তে ক্যান্সারের মিশ্রিত হয়ে সারা শরীরের রক্তে ক্যান্সার মিশে যায় এবং দেহের রক্তগুলো নষ্ট করে ফেলে । এর কারণে রোগীর রক্ত শূন্যতায় ভোগে এবং একসময় মৃত্যুবরণ করেন । 


আবার যদি কারো মস্তিষ্কের ক্যান্সার বা ব্রেন ক্যান্সার হয় তবে তার পুরো মস্তিষ্ক ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যায় এবং একসময় তার মস্তিষ্কে আর কাজ করে না । তখন সে রোগী মৃত্যু শয্যায় সজ্জিত হয়ে পড়ে  পরবর্তীতে ক্যান্সার অতিরিক্ত মাত্রায় হয়ে গেলে রোগীকে মৃত্যুর সম্মুখীন হতে হয় । তাই আমাদের সকলের উচিত অল্পতেই চিকিৎসা গ্রহণ করা । 

ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ভাইরাসের নাম কি

ক্যান্সার সৃষ্টিকারী অনেক বড় ভাইরাস রয়েছে যেগুলো মানুষকে প্রতিনিয়ত আতঙ্কিত করে থাকে ।যেমন- ভয়াবহ মহামারী সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস, একটি সারাবিশ্বকে দমিয়ে রেখেছিল । এই মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বের মানুষ আতঙ্কিত । এ ভাইরাসটি সম্পূর্ণ ছোঁয়াচে একটি ভাইরাস । যা হাঁচি কাশীর মাধ্যমে একজন থেকে অন্য জনের হয়ে থাকে । 

এই মহামারী করোনাভাইরাস ছাড়া আরো অনেক ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ভাইরাস রয়েছে যেগুলো মানুষকে আক্রান্ত করে ফেলে এবং মানুষকে আতঙ্কিত করে রাখে । এসব ভাইরাস হওয়ার পর স্বাভাবিক কোস কে ক্যান্সার কোষে  পরিবর্তন করে ফেলে । এবং কিছু কিছু ভাইরাসের কারণে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে । 

হিউমান ভাইরাস টাইপ-১৬ এবং টাইপ-১৮ ওরোফেরিনজিয়াল এই ভাইরাসটি সৃষ্টি হওয়া ফলে মানুষের গলা ক্যান্সার সৃষ্টি হয়ে থাকে । বিশেষ করে টাইপ-১৬ এ ভাইরাসটি মুখের ক্যান্সার ফ্যাক্টর হিসেবে ধরা হয় এবং মুখে যে সকল ক্যান্সার বা গলায় যে ক্যান্সার হয়ে থাকে তার মূলত কারণ হলো টাইপ- ১৬ এই ভাইরাস । 

হেপাটাইটিস নামক এক ধরনের ভাইরাস রয়েছে যার কারণে মানুষের লিভার ক্যান্সার হয়ে থাকে ।অ্যাপোস্টেন বার ভাইরাসের কারণে লিম্ফোমা ও বারকিটস রোগ হয়ে থাকে । বারকিটস  লিম্ফোমা এক ধরনের নন হজকিন্স লিম্ফোমা যেখানে ক্যান্সার শুরু হয় । যাকে বলা হয় ইমিউন বি সেল । এই 

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলটি ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষ সম্পর্কে লেখা হয়েছে ।আমরা সকলে জানি ক্যান্সার একটি মারাত্মক রোগ । এ মারাত্মক রোগ থেকে বেঁচে থাকতে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে এবং ক্যান্সারের যে সকল লক্ষণ সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে সেই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে । 

আশা করি পুরো আর্টিকেলটি পড়েছেন । এবং আর্টিকেলটি থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন ও জানতে পেরেছেন । আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন । এবং অন্যকে ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য করবেন । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url